ELON MUSK

Introduction
এক অসাধারণ প্রতিভার ব্যক্তিত্ব। কি অপরিসীম তাঁর ক্ষমতা,সত্যিই একজন অতিমানব বললে অত্যুক্তি হবে না এনার সম্বন্ধে। শুধু মাত্র বই পড়ে একজন মানুষ জীবনে এতটা সাফল্যও যে পেতে পারে, এযাবৎ তা নজিরবিহীন। ছোটথেকেই শুধু পড়া আর পড়া,একটা আদর্শ যাঁকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলো খ্যাতির চরম শীর্ষে পৌঁছে দিতে। না কোনো ধরণের ইঞ্জিনীয়ারিং ডিগ্রীর খেতাব, না অনন্ত মহাকাশ নিয়ে পূর্ব কোনো অনুশীলন । এই সেই প্রতিভাধারী অতিমানবের নাম Elon Musk ।
Improve yourself , the world will transform accordingly
“শুধু নিজেকে বদলাও দুনিয়া বদলে যাবে” মহাত্মা গান্ধীর সেই বিখ্যাত বাণী হয়তো এই Elon Musk এর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। যে সবার কার মঙ্গলের কথা ভাবতে পারে, আর সেই ভাবনা থেকে একটার পর একটা সৃষ্টি। তাঁর এই সৃষ্টিশীল ভাবনা, আজ সারা পৃথিবী তাঁকে নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে।
যেকালে মানুষ আলো নিয়ে শুধুই অট্টহাসি ছুঁড়ে দিয়েছিলেন আলভা এডিসনের দিকে আজ তাঁরাই তাঁকে নিয়ে মাথায় করে রেখেছেন। একেবারে অন্য দের থেকে আলাদা করে ভাবা যা সাধারণ মানুষের বোধগম্যেরও বাইরে তাঁরাই হয়তো সৃজনীশক্তির অধিকারী হন।
Birthplace & Childhood days of Mr. Elon Musk
48 বছরের এই বর্ষীয়ান যুবক সাউথ আফ্রিকার প্রিটোরিয়া শহরে 28শে june 1971 সালে জন্মগ্রহণ করেন। বাবার নাম Errol Musk যিনি নিজে একজন ইঞ্জিনিয়ার ও পাইলট ছিলেন।মায়ের নাম Maye Musk পেশায় একজন model ও Dietician ছিলেন। Elon Musk খুব ছোটবেলা থেকেই বই পড়ার উপর অধীর আগ্রহ ছিল। তাঁর বাড়ির সামনে একটা লাইব্রেরি যেখানে সে প্রতিনিয়ত একটা অভ্যাসের বশে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় কাটাতো বই পড়াতে।

শোনা যায় একটা সময় সেই লাইব্রেরির সমস্ত বই পড়া হয়ে গেলে, সে encyclopedia কেই কয়েকবার রপ্ত করে নিয়েছিল। স্কুলে বন্ধুদের সাথে তেমন কোনো বন্ধুত্বই গড়ে ওঠেনি তাঁর। একবার বন্ধুরা তাঁকে এতই মারধর করেছিলেন এমনকি সিঁড়ি দিয়ে ধাক্কা মারতে মারতে এতটাই মারেন তিনি অজ্ঞান হয়ে যান। এমনকি হাসপাতালেও দীর্ঘদিন থাকতে হয় তাঁকে।

ছোটোর থেকেই কম্পিউটার ও তাঁর software সম্বন্ধে এক বিশেষ অভিরুচি জন্মায়। মাত্র দশ বছর বয়সেই সে Blastar নামক একটা ভিডিও গেম তৈরী করে pc & office technology নামে একটা কোম্পানি কে 500 ডলার দিয়ে বিক্রি করে ফেলে। এখান থেকেই শুরু তাঁর জীবনের ওঠার সিঁড়ি।
তাঁর মাত্র দশ বছর বয়সে শুরু হয় মা ও বাবার বিচ্ছেদ। ও ছোট্ট Elon সেই বিচ্ছেদে সম্মতি জানান বাবার সাথে থাকবেন। হয়তো যে কোনো সৃষ্টির পেছনে একটা ঘাত থাকতেই হয়। আঘাত না থাকলে প্রতিঘাত কে অত্যন্ত সন্তর্পনে রেখে এক উচ্চতার শিখরে একটা মানুষের এভাবে ওঠা সম্ভব নয়। যা করতে হবে নিজেকেই, তাই Elon বুঝে নিয়েছিলেন আগামী দিনে চলার পথের সংগ্রাম ও সাফল্য।যদিও বাবার সাথে খুব একটা সুসম্পর্ক ছিল না তাঁর। কারণ বাবা ছিলেন অত্যন্ত বদমেজাজি।
How did Elon Musk get Rich
1995 সালে zip 2 নামক একটি software সংস্থা শুরু করেন তাঁর ভাইয়ের সাথে। যা পরবর্তীকালে 307 million dollar দিয়ে আরেকটি software কোম্পানি COMPAQ কে বিক্রি করে দেন। এই COMPAQ থেকে 7% শেয়ারে মোট 22 MILLION DOLLAR অর্থ মূল্য পান। যাঁর থেকে উনি 10 MILLION DOLLAR অর্থমূল্য দিয়ে X. Com নামক আরেকটি সংস্থা শুরু করেন। যেটি পরবর্তীকালে আমাদের সকলের জানা Paypal, যাঁর মাধ্যমে আমরা সহজেই টাকা পয়সা অনায়াসে ট্রান্সফার করতে পারি।

পরবর্তী সময়ে এই কোম্পানি কে উনি ebay নামক আরেকটি কোম্পানিকে বিক্রি করেন ও সেখান থেকে 165million dollar মুনাফা অর্জন করেন। এখানেই উনি থেমে থাকেননি মনের মধ্যে একটার পর একটা স্বপ্ন আর সেটাকে বাস্তবায়িত করার পিছনে পাড়ি দেন এক অজানা রহস্যের সন্ধানে।
What are the Companies which he started later on?
- TESLA
- SPACE X
- THE BORING COMPANY HYPER LOOP
- OPEN AI
- NEURA LINK
TESLA

Tesla হোলো বিদ্যুৎ চালিত এক car কোম্পানি। এযাবৎ চারটি ইলেকট্রিক car তাঁর সৃষ্টি।Elon Musk তাঁর প্রথম গাড়ি আবিস্কার করেন যাঁর model হোলো S। এই গাড়ীটি একবার চার্জ করতে পনেরো মিনিট লাগে ও এটি চলে 209 km একবার চার্জ করলে। speed 2.4 সেকেন্ডে গাড়িটি 100 km পর্যন্ত উঠতে পারে। Tesla র সমস্ত গাড়ি fully Digital অর্থাৎ আপনার মোবাইলে শুধু এর app দিয়ে আপনি গাড়িটির সাথে সংযোগ করতে পারেন। parking zone থেকে সুবিধেমতো আপনার নিজস্ব জায়গায় আনতে পারেন। ফোন দিয়ে গাড়িটি lock ও open পুরোটাই সম্ভব। গাড়ীটি all wheel drive car।

দ্বিতীয় গাড়িটি হোলো model 3। একবার চার্জ করলে গাড়িটি 518 km range দিয়ে থাকে। মাত্র পনেরো মিনিট চার্জ করে 276km চালানো সম্ভব। Dual Motor হওয়ার জন্য গাড়িটি all wheel driven car ।

তৃতীয় car টির নাম model X এটি Tesla র seven seater SUV CAR। safety র ক্ষেত্রে এই গাড়িটি 5 star rating পেয়েছে। এই গাড়ীটি ও চার্জ করতে সময় লাগে পনেরো মিনিট। একবার full charge করলে গাড়িটি 527 km যেতে পারে। 2.7 সেকেন্ডে গাড়িটি 100 km পর্যন্ত উঠতে পারে।

চতুর্থ গাড়িটি হোলো Model Y, একবার FULL CHARGE 482 KM পর্যন্ত যেতে পারে। 3.5 সেকেন্ডে এই গাড়িটি 100 km পর্যন্ত যেতে পারে। এটিও একটি seven seater car। মাত্র পনেরো মিনিট charge করলে 270 km এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। Dual Motor হওয়ার ক্ষেত্রে এটিও all wheel driven car । Tesla র প্রতিটি গাড়ির বিশেষত্ব হোলো AUTO PILOT CAR ।

কিন্তু সেটা হলেও যিনি চালাচ্ছেন তাঁর হাত যেন সর্বদা গাড়ির স্টিয়ারিং এ থাকে। তার একটা মাত্র কারণ সেক্ষেত্রে যিনি চালাচ্ছেন কোনো কারণে ঘুমিয়ে পড়লে ও হাত স্টিয়ারিং থেকে আলাদা হলেই গাড়ি চলতে চলতে দাঁড়িয়ে পড়বে ও সঙ্গে সঙ্গে কোনো music গাড়ির মধ্যে বেজে উঠবে। এটা একমাত্র করা চালকের মনোসংযোগ যেন কোনো ভাবে বিচ্যুত না হয়।
Auto Pilot কে পুনরায় আগের অবস্থায় আনতে গেলে steering এর পাশের button এ পুশ করলেই ও display menu তে starting point ও Destination point এ set করলেই পুনরায় Auto pilot সম্ভব।

Tesla র সমস্ত গাড়ি Artificial Intelligence এর নিয়ম মেনে চলে।এ নিয়েও Elon Musk এক বিস্তারিত গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। যা নিয়ে নিচে একটা বিবরণ দেওয়া আছে। এই artificial intelligence কে support করার জন্য 360 ডিগ্রি ক্যামেরা ও processor যে সারাক্ষন real time road tracking করতে পারে। Tesla র সমস্ত গাড়ি real time road stripe ও signal কে follow করে।

Yellow stripe হোলো কোনো অবস্থাতেই চালক যেন পাশের লাইনে চলে না যান। সেক্ষেত্রেও tesla গাড়িগুলিও একেবারে auto pilot mode এ হলেও চলে যাবে না। এটাই হোলো artificial intelligence এর ক্ষেত্রে সবথেকে বড় সুবিধে। যেমন ধরুন আমরা রাস্তায় দেখি broken white line এর মানে হোলো আমরা প্রয়োজনে পাশের লাইনে চাইলেও যেতে পারি।

Tesla র ব্যবহৃত গাড়ি হলে সে নিজে নিজেই সেই লাইন change করে নিতে সক্ষম। Elon Musk চেয়েছিলেন ভারতবর্ষে এই গাড়ি export করতে কিন্তু সেটা কোনো ভাবেই সম্ভব নয়। যেহেতু এ দেশে কোনো ধরণের এই নিয়ম মানা হয় না সেক্ষেত্রে সব থেকে বড় অসুবিধে হোলো artificial intelligence ব্যবহার। সেক্ষেত্রে accident এর সম্ভাবনা অতি প্রকট।
TESLA CYBER TRUCK

Tesla র এটি অতি অভিনব ট্রাক যেটি ultra hard 30x stainless steel ব্যবহার করা হয়েছে। এমনকি কোনো ধরণের হাতুড়ির দ্বারা সজোরে আঘাত করলেও এতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হবে না এই গাড়িটি। ট্রাকটিতে solar inbuilt panel আছে, যাতে চলতে চলতে সে নিজে থেকেই সৌরশক্তির সাহায্যে চার্জ হতে পারে। ট্রাকটির সামনে ও পিছনে wide LED strip light আছে যা অত্যন্ত প্রখর আলো দিয়ে থাকে।

গাড়িটি দেখতে যদিও বা ছোটো লাগে কিন্তু সামনে পাঁচজনের বসার সুব্যবস্থা আছে। আর পেছনে প্রায় ছয় ফিটের মত জায়গা থাকাই যথেষ্ট সহজেই অনেক কিছুই অনায়াসে বহন উপযোগী। এই গাড়িটি 2.9 সেকেন্ডে 100 km উঠে যেতে পারে অতি সহজেই। একবার পুরোদমে charge হয়ে গেলে অনায়াসে 800 km অতিক্রান্ত হতে পারে। বাকি সমস্ত Tesla র গাড়িতে যা যা সুবিধে আছে প্রায় সমস্তটাই এই ট্রাকে উপলব্ধ।
SPACE X

Space X এর শুভ সূচনা হয় 2002 সালে। Elon Musk এটা প্রমান করে দিয়েছেন যে একটা প্রাইভেট সেক্টর কোম্পানি ও satellite ও Rocket নিয়ে ভাবতে পারে। এতকাল উনি কখনোই ভাবেননি যে মহাকাশে বা যেকোনো গ্রহে কিছু আবিষ্কার করার উদ্দেশ্যে উনার এই পরিকল্পনা। উনার একমাত্র স্বপ্ন কত সস্তায় মানুষ জনকে উনি অন্য গ্রহে পৌঁছে দিতে পারেন। এই স্বপ্ন থেকেই উনার space x এর জন্ম।
Failure while launching SPACE X
অসফলতা একটা মানুষের জীবনে কতবার আসতে পারে আর সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানো ও সম্ভব। যা Elon Musk প্রমান করে দিয়েছেন। আমাদের মধ্যে একটা খুবই প্রচলিত কথা আছে যে কাজ খুব সহজেই সম্ভব নয়, বার বার বাধা, সেটা হয়তো ঈশ্বরের ও বিরোধিতা আছে তাই সেটা সম্ভবপর নয় । এটা হয়তো অনেকাংশেই ঠিক নয়, এটা একজন অসফল ব্যক্তির অজুহাত। পরপর তিন তিন বার অসফল এমনকি সেক্ষেত্রে বাড়ির লোকজনের ও সাহায্য না পাওয়া ও সর্বশেষ পরিণতি স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক বিচ্ছেদ।

স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদ ও স্ত্রীর দাবি একেবারে কোর্টে এক বিপুল পরিমান অর্থমূল্য। তিনটি mission এ যে পরিমান অর্থের ক্ষতি, সেই একই পরিমান অর্থ ছিল স্ত্রীর দাবি। এ কাজ করতে গিয়ে তাঁর স্থাবর অস্থাবর সমস্ত সম্পত্তি বিক্রি করতে হয়েছে । এমনকি একটা সময় তাঁকে বাড়ি ভাড়া নিয়েও থাকতে হয়েছে। যেখানে উদ্দেশ্যটা সৎ ও অসফলতা একটা অজুহাত সেখানে ঈশ্বর ও হয়তো হার মানেন।

প্রথমেই Elon Musk এর মাথায় যেটা আসে তা হোলো রাশিয়া থেকে rocket সংক্রান্ত যাবতীয় সরঞ্জাম কিনে সেটি মহাকাশে পাঠাবেন। কিন্তু তাতে যে বিপুল পরিমান অর্থের প্রয়োজন সেটি কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এরপর শুরু হয় পড়াশুনো ও NASA থেকে সাহায্য বিজ্ঞানীদের। কিন্তু মনকে বারেবারে বলেছেন যে SPACE SHUTTLE টি ব্যবহার করা হয় সেটি যেন ফিরিয়ে আনা যায়। এতে খরচের মাত্রা অনেকটাই কমানো সম্ভব।

Elon Musk এর এত ইচ্ছের বাঁধ, তাতে সাড়া দিয়েছিলো NASA। তাই NASA র বিজ্ঞানী ও ADMINISTOR MR. JIM BRIDENSTINE এর সহযোগে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় SPACE X ও NASA র মধ্যে।

এটি হোলো SPACE X এর প্রথম DRAGON CAPSULE। এটি space x এর FALCON 9 রকেটের উপর স্থাপন করা হয়েছে। এটি 16fit লম্বা ও 13 fit Diameter বিশিষ্ট। ও একসাথে সাতজন মানুষকে অন্তরীক্ষে নিয়ে যেতে পারে। Elon Musk একটা কথা বলেছিলেন যে আমরা Dragon ও Falcon9 এত ভাবে test করেছি যে হয়তো সেটা লাখের কাছাকাছি যাতে কোনোভাবে আর অসফল না হতে হয়। 2nd March 2019 শুরু হয় তাঁদের যাত্রার দিন

NASA র থেকে দুইজন মহাকাশচারী MR. BOB BEHNKEN ও MR. DOUG HURLEY থাকেন সম্পূর্ণ mission টিকে successful করার জন্য। উদ্দেশ্য একটাই stage 1, যা হোলো ভূপৃষ্ট থেকে 408 km দূরে INTERNATIONAL SPACE STATION এ সফল ভাবে স্থাপনা করা।

What are the stages of Falcon 9
Falcon 9 এর দুটো stage, প্রথমটা স্টেজ 1 ও দ্বিতীয়টি হোলো stage 2। Elon Musk একটি সাক্ষাতকারে বলেছিলেন এই Falcon9 বা যে কোনো Rocket তৈরী করতে যে পরিমান জ্বালানি ব্যবহার হয় যা সাধারণ মানুষের বোধগম্যের বাইরে। একটি উল্কাপিন্ডতে যে পরিমান শক্তি নিয়ে সে খসে পড়ে পৃথিবীর দিকে আসতে পারে, অনেকটা সেরকম বা তার ও হয়তো বেশি শক্তির জ্বালানি ব্যবহার করা হয় এই রকেট বানানোর ক্ষেত্রে।

রকেট যত যত উপরে যেতে থাকবে সে তত তার ওজন কমাতে থাকে। প্রথম স্টেজে যত এগোতে থাকবে ততই তার জ্বালানি কমতে থাকবে। ও একটা সময়ে সে আলাদা হয়ে যাবে মূল রকেট থেকে।

এর পরবর্তীকালে রকেট হালকা হয়ে এগিয়ে যেতে থাকে stage 2 অংশ কে নিয়ে সামনের দিকে।


এ অবস্থা চলতে চলতে একটা সময় stage2 রকেট টিকে নিয়ে এগোতে থাকে ও একটা সময় এর ও জ্বালানি শেষ হয়ে এলে এটিও Dragon থেকে আলাদা হতে থাকে।

ও এভাবেই এগোতে এগোতে Dragon Capsule তার লক্ষ্য কক্ষপথে অর্থাৎ orbit এর দিকে এগোতে থাকে। আজ পর্যন্ত stage 1 তার সমস্ত কাজ করে, ফিরে এসে সমুদ্রে পড়ে যেত। কিন্তু ELON MASK এর প্রচেষ্টায় এই STAGE 1 ও STAGE 2 রকেটটি আবার করে উৎক্ষেপণ স্থলে ফেরৎ পাঠানো সম্ভব হোলো। যাতে পুনরায় এটিকে পরবর্তী কোনো MISSION এ ব্যবহার করা সম্ভব। এটা তাঁকে সাহায্য করেছে তাঁর নতুন চিন্তা ভাবনা ARTIFICIAL INTELLIGENCE এর মাধ্যমে। এর সম্বন্ধে বিশদ আলোচনা নিচে দেওয়া হোলো।

এর পরেই শুরু হয় আগামী পাঁচদিন critical docking procedure । যাঁর অর্থ হোলো একেবারে নির্ভুল ভাবে Dragon কে INTERNATION SPACE STATION এ স্থাপন করা। সেটাও সম্ভবপর হয়েছিল ELON MUSK এর পক্ষে যা আপনারা সকলেই জানেন।
Criticism faced by ELON MUSK and SPACE X
সমালোচনা ও তাচ্ছিল্য কোনো কোনো মানুষের ক্ষেত্রে একবারে মুষড়ে ফেলে। আবার কারোর ক্ষেত্রে comeback হলে সেটা হয়ে ওঠে একটা inspiration। এই অতিমানব যখন প্রথম NASA র কাছে গিয়েছিলেন তাঁর স্বপ্নের কথা জানাতে সেখানেও তাঁকে শুনতে হয়েছিল সেই একই তাচ্ছিল্যপূর্ণ উক্তি। ” একজন মানুষ যে PAYPAL থেকে বিপুল পরিমান অর্থ পেয়েছেন, উনি কি করে ভাবেন সেই অর্থ দিয়ে রকেট তৈরী করবেন, এ এক নিছক ধোঁয়া ওড়ানো ছাড়া আর কিছুই নয় “।
THE BORING COMPANY

এ এমন এক স্বপ্ন যাকে নিয়ে শুধুই ভাবা নয়, এক অন্যরকমের পরিকল্পনা যা সাধারণ মানুষের চিন্তা শক্তির অনেক উর্ধে। আমরা underground tunnel সম্বন্ধে ভাবলেই প্রথমে যেটা মাথায় আসে, সেটি হোলো যানজট কমানোর এক বিকল্প ব্যবস্থা। এখানে শুধু তাতেই থেমে থাকেননি Elon Mush ।

এ এমন এক ধরণের সুবিধে যার মাধ্যমে এই টানেলের ভিতরে electric skate এর মাধ্যমে আপনি ও আপনার গাড়ি সেই electric skate এ উঠিয়ে একেবারে এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পৌঁছে যেতে পারেন ঘন্টায় 240 km স্পীডে গাড়ি না চালিয়েই।

এখানেই থেমে থাকেননি তিনি। যাঁরা অর্থাৎ পর্যটক তাঁদের ক্ষেত্রে ব্যবস্থা করেছেন এমন এক গাড়ি, একসাথে যেখানে সাতজন বসতে পারবেন। এই মুহর্তে তাঁর পরিকল্পনা

চিকাগো প্রজেক্ট নিয়ে যেটি downtown থেকে O, Hare Airport পর্যন্ত। ও পুরোমাত্রায় সেটি সফল। যেহেতু এটি একটি Electric Skate এর উপর দিয়ে চলে এক অর্থে একটি track নির্ভরশীল তাই কোনো অবস্থাতেই একটি গাড়ির সাথে সামনে বা পিছনের গাড়ির ধাক্কা লাগা কোনো প্রকারেই সম্ভব নয় । এবং এক প্রান্ত থেকে আরেকপ্রান্তে পৌঁছতে এতটাই কম সময়,তার জন্য খরচ ও সামান্য। এক mile যেতে খরচ 1 dollar। অর্থাৎ এখন কার সময়ে ভারতীয় মুদ্রায় সেটি 75 টাকা ধরতে পারেন।
Dream Project of Boring Company
Elon Musk এর আগামী দিনের স্বপ্ন সম্পূর্ণ আমেরিকা কে বেঁধে ফেলবেন এই tunnel গুলির মাধ্যমে। প্রথমে private vehicle ও পরবর্তী সময়ে heavy vehicle অর্থাৎ truck। উনার স্বপ্ন শুধু একটি মাত্র tunnel নয়, বেশ কিছু track যাতে একইসাথে private vehicle, ও commercial vehicle যেতে পারে।

এই কাজে ও তাঁর প্রথম থেকেই গবেষণা যার উপর অর্থাৎ Artificial Intelligence (AI) ব্যবহৃত হয়েছে। উনি যে পরিমান স্বপ্ন দেখছেন এই Robotic Intelligence নিয়ে সেটা হয়তো আগামী দিনের আবিষ্কার কে আরো অনেক সফল করবে। কিন্তু এর আরো একটি ভয়াবহ দিক হোলো যদি robotic intelligence সফল হয়ে উঠতে উঠতে হতে পারে মানব সভ্যতা কে গ্রাস বা বিনষ্ট করে দিতে পারে অনেকটা Terminator সিনেমার মত। আমার পরবর্তী লেখায় নিচে থাকছে একটা বিবরণ কি এই Artificial Intelligence ।
HYPERLOOP
এতকাল আমরা বুলেট ট্রেন, ম্যাগনেটিক ট্রেন এ সম্বন্ধে অল্পবিস্তর জানি। পৃথিবীর কোথায় কোথায় এই ট্রেন চালু হয়েছে সেটাও অজানা নয় আমাদের সকলের। কিন্তু এর থেকেই অত্যধিক গতিবেগ সম্পন্ন কিছু যদি হতে পারে তা হোলো Hyperloop Technology ।

Hyperloop হোলো এমন এক technology যা প্রতিনিয়ত ব্যবহৃত দুটি গাড়ির মধ্যে গতিবেগ একেবারে কমিয়ে দেওয়া সম্ভব যা হোলো friction ও air resistence এর মাধ্যমে। এই দুটো জিনিস কম করতে পারলেই superfast করা সম্ভব। Hyperloop দেখতে একটা লম্বা vaccume tube ও capsule এর মতো এক একটা কম্পার্টমেন্ট যাকে POD বলা হয়।

এই pod গুলি লম্বা একটি vaccume tube এর ভিতর দিয়ে চলে যাকে loop বলা হয়। তাই এই technology র নাম hyperloop। Vaccume সম্বন্ধে আমাদের যেটি ধারণা সেটি হোলো যেখানে কোনো হাওয়াই থাকে না। কিন্তু এ ক্ষেত্রে থাকে কিন্তু খুবই সামান্য। যেহেতু কোনো হাওয়াই থাকে না তাই গতিবেগ বাধাপ্রাপ্ত হয় না কোনো ভাবেই।
How Hyperloop Technology works , speed

এটি তৈরী করা হয় স্টিলের তৈরী একটি loop দিয়ে যা pillar এর উপর রাখা হয়। এই tube এর ভিতর দিয়ে ছোটো ছোটো individual pod travel করে।আর আমি আপনি এই pod এর ভিতর বসে এক জায়গা থেকে আরেকটি জায়গায় পৌঁছয় অনায়াসে। Hyperloop এ দুই ধরণের technology ব্যবহার করা হয়। এক চুম্বকীয় উত্তোলন ও দ্বিতীয়টি air pressure। এই কারণে POD ও TUBE এর মধ্যে কোনো ধরণের friction সম্ভব হয়ে ওঠে না ও একটা দ্রুততম গতিবেগ প্রাপ্ত হয়।

আপনি শুনে অবাক হবেন এই Hyperloop Technology তে pOD এর speed 760 MPH, অর্থাৎ Miles per Hour হয় যা কিলোমিটারে 1200 km প্রতি ঘন্টার কাছাকাছি। মানে এরই সমসাময়িক speed এ sound এর গতিবেগ।

Magnet ট্রেনে শুধুমাত্র চুম্বকের মাধ্যমেই ট্রেন এগিয়ে যাওয়া সম্ভব কিন্তু এ ক্ষেত্রে হওয়ার একটা ধাক্কা পিছন থেকে ঠেলে দেয় যাতে ট্রেনটি এগোতে পারে আরো বেশি গতিবেগ নিয়ে।
The Man behind the Hyperloop Technology
কে আমাদের অর্থাৎ সাড়া বিশ্বকে জানিয়েছিল এই Hyperloop technology সম্বন্ধে। এই innovative idea প্রায় দুশো বছর পুরোনো। 1799 সালে British inventor GEORGE MEDHAURST এর মাথায় প্রথম এসেছিলো এই অদ্ভুত trasportation এর চিন্তাধারা । উনি তখনই একটি Air propulsion tube এর পেটেণ্ট ও করিয়েছিলেন।
যা 2013 সালে এই ELON MUSK কে আবার করে বাধ্য করেছিলো এই বিষয়ে ভাবতে ও একটা পরিপূর্ণ রূপ দিতে। উনি সারা বিশ্বকে এ সম্বন্ধে অবগত করেন ও design শেয়ার করেন। তাঁর এই চিন্তাধারা সারা বিশ্বকে একসাথে কাজ করার অনুপ্রেরণা যোগায় ।
What is the motto of Hyperloop
এই চিন্তাধারা Elon Musk শুধু নিজের কাছেই রাখেননি বরং পৌঁছে দিয়েছেন সকলের কাছে একটা open source technology হিসেবে। তাই একেকটা কোম্পানি এখন মনোনিবেশ করেছেন তাঁদের এই উদ্যোগে যেমন VIRGIN HYPERLOOP ONE , HTT, TRANSPOD, ও ARRIVO নামে কোম্পানি গুলি। আশা করা যায় Virgin Hyperloop one খুবই শিগগির অর্থাৎ 2021 সালে এটি আরম্ভ করতে চলেছেন।



ভারতবর্ষে এই hyperloop technolgy শুরু হতে চলেছে পুনা থেকে মুম্বাই, Vijaywara থেকে amravati। এর আরেকটি সুবিধে হোলো কোনো time table থাকবে না যেমন train, metro রেল, aeroplane এ থাকে। আপনি তৈরী হয়ে সেই নির্দিষ্ট জায়গায় আসলেই হোলো, যেহেতু প্রতিটি ছোটো ছোটো POD থাকবে তাই আসন সংখ্যা ও সীমিত তাই মুহূর্তে ভর্তি হয়ে যাবে। উপলব্ধি করতে পারবেন অনেকটা aeroplane এর মত কিন্ত গতিবেগ যেহেতু অনেক বেশি তাই হয়তো অসুস্থ লোকেদের পক্ষে কিছুটা হলেও শরীর অসুস্থ বোধ করবেন।
Fare to avail in Hyperloop
দেখতে যদিও এটি খুবই ব্যায়বহুল টেকলোলজি লাগে, তাই হয়তো ভাবছেন টিকিটের মূল্য ও নিশ্চয় অনেক বেশি হবে। কিন্তু সুপার ফাস্ট বা বুলেট ট্রেনের থেকে এর ভাড়া অনেকটাই কম হবে। এতে low পাওয়ার consumption হওয়ার দরুন ভূমিকম্প বা যে কোনো প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে পুরোদমে বিপদমুক্ত থাকবে। তবে যেহেতু খুবই ছোটো ছোটো ভাগে বিভক্ত এই capsule গুলি তাই চলমান ও এর ভেতরে বসা অবস্থায় কোনোরকমে movement করা সম্ভব নয়।
Expansion issue of vaccum tube in Hyperloop Technology
যেহেতু ভারতবর্ষে প্রতিনিয়ত আবহাওয়ার একটা পরিবর্তন হয় তাই এই vaccume tube এর ভিতরে কখন কি পরিমান হাওয়া থাকতে হবে বা tube টির ভিতরে আবহাওয়ার তারতম্যের জন্য কতটা expansion হতে পারে এটাই একটা ভাবার বিষয়।
কিন্ত যাঁরা এই technolgy কে আবিষ্কার করেছেন তাঁরাই বলছেন এখানে বসার উপলব্ধিটা অনেকটা এরোপ্লেনে বসার মত আবার তার থেকেও বেশি একটা অনুভূতি। 2021 সালে আমরা হয়তো পৃথিবীর বেশ কিছু অংশে এই hyperloop capsule দেখতে পাবো। ধন্যবাদ বলবো না, বলবো Elon Musk হলেন এযুগের নায়ক ও অতিমানব যাঁর দৌলতে আগামী পৃথিবী এগোবে নতুন দিশায়।
OPEN AI AND NEURALINK

AI অর্থাৎ Artificial Intelligence যার একেবারে বাংলায় তর্জমা করলে দাঁড়ায় ” কৃত্রিম উপায়ে বুদ্ধির বিকাশ “। এ সম্বন্ধে আমরা কম বেশি প্রত্যেকে জানি যেমন ধরুন রোবট, কোনো গাড়ির চালনা করা, অনেকটা সেরকম হলেও তাকে আমরা বলতে পারি weak AI l একটু বিস্তারিত ভাবে এটা বলার প্রয়োজন রাখে। Artificial Intelligence হোলো এমন ভাবে তৈরী একটা যন্ত্র যা আপনার হয়ে সমস্ত কাজ করে দেবে।
যেমন ধরুন এ এমন একটা বিষয় যেখানে কিছু Complex Algorithm দিয়ে সেখানে প্রয়োগ হয় mathematical funtion f(x)। সে তাঁর নিজস্ব algorithm ব্যবহার করে এগিয়ে যাবে। যেমন ধরুন একটা Robot রাস্তা দিয়ে হেঁটে চলেছে, তার সামনে দুটো পথ একটা রাস্তা আরেকটা রাস্তা পুকুরের দিকে এগোচ্ছে। সে তখন তার Artificial Intelligence এর মাধ্যমে ঠিক করে নেবে তার যাত্রাপথ। এটাকে আপনি বলতে পারেন অনেকটা strong AI

যে নাকি আপনার পাঠানো তথ্য Adapt করতে পারে, সেটাতে মনে মনে কারণ ও উচিৎ ব্যাখ্যা খুঁজতে পারে, আর পুরোপুরি ভাবে সমাধান করতে পারে নিজে নিজেই। আপনি হয়তো ভাবতে পারেন এই Artificial Intelligence , Machine Learning ও Deep Learning এর কোথায় পার্থক্য।

অনেকটা বলতে পারেন এই Artificial Intelligence এর ভেতরেই থাকে Machine Learning ও তারই subset এ অবস্থিত Deep Learning। Machine learning হোলো একটা টেকনিক যার মাধ্যমে আপনি পৌঁছতে পারেন Artificial Intelligence এ খুবই সহজে।
এই machine learning এর মাধ্যমে সমস্ত data experience করা ও algorithm দ্বারা সেটি পরিণতিতে পৌঁছনো। Deep Learning হোলো একটা উৎসাহের পরিণতি মানব মস্তিষ্কের যার দ্বারা আমরা নিজেরাই একটা সিদ্ধান্ত নিতে পারি।

উপরে এই Artificial Intelligence সম্বন্ধে যেটা বলা হোলো একটা সাধারণ পরিচিতি । এই Artificial Intelligence এর প্রয়োগ উনি উনার TESLA গাড়িতে ব্যবহার করেছেন রাস্তার TRACK চেনার ক্ষেত্রে, BORING COMPANY র ক্ষেত্রে । HYPER LOOP এর সম্বন্ধে বিবরণ জানিয়েছেন সাড়া বিশ্বে যা সকলে ব্যস্ত নিজের দেশে এটিকে চালানোর । কিন্তু যেটি এখনো রেখে দিয়েছেন নিজের কাছে যে এ ক্ষেত্রে উনি ARTIFICIAL INTELLIGENCE কি ভাবে ব্যবহার করবেন এই HYPERLOOP এর ক্ষেত্রে ।
একটা চমক অন্যদের থেকে আলাদা করে ভাবা, আগামী পৃথিবী তাকিয়ে সেই দিকেই । SPACEX এ রকেটের ক্ষেত্রে যেটি ব্যবহার করার পরে আবারও উৎক্ষেপণ স্থলে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে । Elon Musk ঠিক কি ভাবে চাইছেন এটিকে আরো বিশদ ভাবে জনসমক্ষে নিয়ে আসতে । এ সম্বন্ধে উনার চিন্তাধারা আরেক নতুন দিক নিয়েছে যাকে বলা হয় NEURALINK
WHAT IS NEURALINK

আচ্ছা CYBORG কথাটির সম্বন্ধে আপনারা হয়তো অনেকেই কমবেশি পরিচিত । ELON MUSK এই CYBORG নিয়ে ভাবতে ভাবতে একটা সিদ্ধান্তে আসেন ARTIFICIAL INTELLIGENCE ও HUMAN BRAIN এর একটা যোগাযোগ স্থাপন করা, যার মাধ্যমে সেটি সম্ভব সেটিই হোলো NEURALINK ।

Neuralink এর কাজ হোলো মানুষের মস্তিষ্কের সমস্ত কার্যকলাপ কে জানা । এমনকি শরীরে যে কোনো প্রান্তের কোনো রোগ সম্বন্ধে পূর্ব পরিচিতি হওয়া শুধু নয় তা জানান দেওয়া ও মেরামত করে দেওয়া । কি ভালো লাগছে না তা জেনে? আগামী জীবনটা ভাবুন তো কতটা ঝুঁকিপূর্ণ থেকে রক্ষা পাবেন । কোনো paralysis ব্যক্তির ক্ষেত্রে মোবাইলে বা ফোন চালানো একেবারেই সহজ হয়ে যাবে ।
HOW NEURALINK WILL WORK
এ ক্ষেত্রে মানুষের মস্তিষ্কের ভিতর এই মাইক্রোচিপ কে স্থাপন করা হবে ।

এই মাইক্রোচিপ মস্তিষ্কের সমস্ত গতিবিধি পাঠাবে তার সাথে সংযুক্ত device কে ।

এই মাইক্রোচিপ টি তৈরী 96 টি খুবই সরু সুতোর মত অর্থাৎ আমাদের চুলের থেকেও সুক্ষ তার। এই প্রত্যেকটি সুক্ষ তারের সাথে থাকে 96টি electrode যা মস্তিষ্কের সমস্ত কার্যকলাপ সেই মাইক্রোচিপ টিকে পাঠায় । সেখানে এই মাইক্রোচিপ টি amplify করে সংযুক্ত device কে পাঠায় ।


এই সুক্ষ তারগুলিকে একটি রোবটের সাহায্যে মস্তিষ্কের ভিতর প্রবেশ করানো হয় অতি যত্নে যাতে কোনোরকমেরই মস্তিষ্কের ভিতর কোনো সূক্ষ সূক্ষ স্নায়ুর সাথে আঘাত না আসে। ও কোনোপ্রকারে blood vessle damage না হয়ে যায় । মানুষের মস্তিষ্কে অজস্র neuron থাকে যা synapses দ্বারা এক neuron থেকে অন্য neuron এ chemical signal transmit করে ।

এতে action potential generate হয় ও তাতে electric field produce করে ।যেহেতু প্রত্যেকটি সূক্ষ তারে electrode থাকে, তাই সে অনায়াসে electric field এর মাধ্যমে মাইক্রোচিপ এ সমস্ত ধরণের তথ্য পাঠাতে সক্ষম হয় । যেটি এই মাইক্রোচিপ সমস্ত তথ্য digital information এ convert করে সে তথ্য পৌঁছে দেবে তার সাথে লাগানো device টিকে ।

এর জন্য I phone app হবে যা মস্তিষ্কের দ্বারা control হবে । এই electrode গুলি শুধু মস্তিষ্কের তথ্য read করবে না উপরন্তু write ও করতে পারবে । এইকারণে Elon Musk বলেছেন এই A. I ও Brain মিলে একত্রিত হয়ে Super Intelligence এর কাজ করবে । এই Biological intelligence ও Artificial Intelligence এরা দুই মিলে একটা symbiosis relation build up হবে যাতে দুজনেই উপকৃত হবে ।

এখনো পর্যন্ত এই Artificial Intelligence,speech recognition, prothetic limbs, Brain Disease understanding পর্যন্তই সীমাবদ্ধ । পরবর্তীকালে ভাবা হচ্ছে Potential use of BMI হতে পারে Super Intelligence, Driving by Brain, Knowledge download into Brain, কিছুটা এরকম । Elon Musk এর সম্ভাব্য ভয় হোলো A. I ও Human Brain merge হয়ে গেলে হতে পারে A. I একদিন মানুষের মস্তিষ্কের থেকেও শক্তিশালী হয়ে যেতে পারে ।
তাতে মানুষ্য জাতির পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর । যদিও এখন এটির প্রয়োগ শুধুমাত্র ইঁদুরের উপর সীমাবদ্ধ । কিন্ত আশা করে হচ্ছে মানুষের মস্তিষ্কে 2021সালে স্থাপন করা হবে । দেখা হবে এতে মানুষের immune ক্ষমতার উপর কতটা প্রভাব ফেলতে পারে । যদিও বলা হচ্ছে আগামী প্রজন্ম দেখতে পাবে দুই ধরণের মানুষ এক সাধারণ ও আরেকজন super intelligent cyborg human ।
